এই বনধটি আগামীকাল, ২৮ আগস্ট, সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। বিজেপি নেতারা দাবি করেছেন যে, পুলিশ ‘নবান্ন অভিজান’ মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের বিরুদ্ধে অত্যাধিক শক্তি প্রয়োগ করেছে, যার মধ্যে জলকামান, কাঁদানে গ্যাস এবং লাঠিচার্জ অন্তর্ভুক্ত ছিল।
ঘটনার পটভূমি
বিজেপির নেতা সুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন যে, পুলিশ শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের উপর “নির্মম দমন” চালিয়েছে। এই প্রতিবাদটি রাজ্যের সচিবালয় নবান্নের দিকে যাওয়ার জন্য অনুষ্ঠিত হচ্ছিল, যেখানে ছাত্র ও যুব সংগঠনগুলি চাকরি এবং শিক্ষা সুবিধার দাবিতে মিছিল করছিল।
প্রতিবাদের উদ্দেশ্য
বিজেপির এই বনধের মূল উদ্দেশ্য হল রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো এবং পুলিশি অত্যাচারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা। বিজেপি নেতারা দাবি করেছেন যে, রাজ্য প্রশাসনের এই ধরনের কার্যকলাপ রাজ্যের শান্তি ও নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলছে।
এই পরিস্থিতিতে, রাজ্যের রাজনৈতিক পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এবং বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে আরও প্রতিবাদের ডাক দিয়েছে।